করোনা ভাইরাসকে ভয় না করে প্রতিরোধ করুন।
প্রতিরোধঃ সাবান -পানি বা স্যানিটাইজার দিয়ে হাত দোয়া। হাত না ধুয়ে চোখে, মুখে বা নাকে, বা অন্য কাউকে স্পর্শ না করা।বন্য জীব জন্তু কিংবা গৃহপালিত পশুকে হাতে স্পর্শ না করা।হাঁচি বা কাশি দেওয়ার সময় বা রুমাল দিয়ে, অথবা টিস্যু দিয়ে মুখ ডেকে রাখা।মুখে মাস্ক ব্যবহার করে বাহির হওয়া,।অপরিচিত কারো সাথে হাত না মিশানো।ঠান্ডাবা ফ্লু আক্রান্ত ব্যত্তির সাথে না মেশা।
কিভাবে ছড়ায়ঃ বায়ু বাহিত রোগ বা বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়। হাচি ও কাশির মাধ্যমে আক্রান্ত ব্যত্তিকে স্পর্শ করলে।ভাইরাস আছে এমন কিছু স্পর্শের মাধ্যমে হাত না ধুয়ে চোখে, নাকে বা মুখে স্পর্শ করলে। পয়নিষ্কাশন ব্যবহারের মাধ্যমে ছড়াতে পারে,মানুষ ও আক্রান্ত প্রানী থেকে ও ছড়াতে পারে,,।
করোনার লক্ষণ সমূহঃ ৩-৪ দিন গলা ব্যথা, সর্দি, কাশি জ্বর,হাঁচি, মাথা ব্যথা,মারাত্মক পর্যায়ে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া। শিশু বৃদ্ধ ও দুর্বল ব্যক্তিদের ডায়রি, নিউমোনি, থেকে হতে পারে
যদি কারো এমন লক্ষণ দেখা দেয়,,তারাতাড়ি হসপিটাল নিয়ে জাবে,এবং ডাক্তারএর পরামর্শ অনুযায়ী, চিকিৎসা নিবে,,।
কারন করোনা ভাইরাস রোগ টি এক ধরনের চোয়াচে রোগ এর মতোন, যা একজন রুগি থেকে অনেক জনকে ধরতে পারে।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে প্রকাশিত হয়েছে একটি প্রতিবেদন। সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী, চিন-সহ বিভিন্ন দেশে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার মূল উৎসই হচ্ছে বি’ষধ’র চিনা সা’প ক্রে’ইট এবং কো’বরা সা’প। করোনা ভাই’রাস বাতাসে মিশে প্রাথমিকভাবে স্ত”ন্যপা’য়ী প্রাণী এবং পাখির শ্বা’সযন্ত্রে সং’ক্রমণ করে। এর ফলে প্রাথমিকভাবে জ্বর, সর্দি, শ্বা’সক’ষ্ট উপসর্গ হিসেবে দেখা দেয়। এর আগে ২০১৯ সালে চিনের হুয়ান শহরে প্রথম করোনা ভাই’রাসের বিষয়টি সামনে আসে। যা খুবই দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।