করোনা ভাইরাস এর মারাত্মক লক্ষণ,এবং বাঁচার উপায়
রোনা ভাইরাস এর প্রকোপ বিশ্বজুড়ে শুরু হয়েছে। শত শত চেষ্টা করেও তা আটকাতে পারছেন না কেউ।চিনের ইউহান থেকে শুরু হওয়া এই মৃত্যু মিছিল ইটালি, স্পেন ও ইরানকে বিধ্বস্ত করে এখন আমেরিকায় পৌঁছে গিয়েছে। পরিস্থিতি দেখে মৃত্যুর ভয়ে সারা পৃথিবীর মানুষ হাহাকার।কিন্তু, মৃত্যুর এই ভয়াবহ সফরের মধ্যেও জীবনের জয়গান গাইছেন সারা বিশ্বের কয়েকজন চিকিৎসক। আক্রান্তদের চিকিৎসা করার মাঝে মাঝে, করোনা ভাইরাস এর মারাত্মক লক্ষ্মণ দেখে বাঁচার উপায়ের জন্য। মৃত্যুর গান গেয়ে সাধারণ মানুষকে এই অসিম যুদ্ধে লড়াই করার জন্য উৎস করার চেষ্টা করে চিকিৎসকরা।
মাস্ক পরে কি করোনা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়?
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ ছড়িয়ে যেনো না পড়ে তাই মাস্ক পড়া প্রয়োজন।বিশ্বের বহুদেশে জনপ্রিয় ব্যবস্থা হচ্ছে মাস্ক ব্যবহার। চীন দেশ থেকে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। তাই চীনের অধিকাংশ মানুষ মাস্ক পড়ে। বিশ্বের সব মানুষ বায়ুদূষণ,এবং করোনা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মাস্ক পড়ে ঘুরে বেড়ায়।
করোনা ভাইরাস এর লক্ষ্মণ গুলো কতটা মারাত্মক?
জ্বর-কাশি দিয়ে এই করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোগ শুরু হয়।এর পর গলা ব্যথা। তার পর শুকনো কাসি দেখা দিতে পারে।(১-৭) দিন শ্বাসকষ্ট হতে পারে।তার পর বুক ব্যাথা হতে পারে কিছু দিন।
আস্তে আস্তে শরির দূর্বল করে মারাত্মক ভাবে এই ভাইরাস আক্রান্ত করতে পারে পারে।
ধূমপান এর কারনে করোনায় আক্রান্ত হতে পারে?
ধূমপায়ীদের করোনা থেকে রক্ষা করা খুব কঠিন,বলেচেন বিশ্ব স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ধূমপায়ীরা অতি সহজে করোনায় আক্রান্ত হতে পারে বিশ্ব স্বাস্হ সংস্থার ভিত্তিতে।আরো বলেচেন ধূমপায়ীদের কারনে, তাদের আশে পাশের লোকদের ও করোনায় আক্রান্ত হতে পারে।তাই এই ভয়াবহ করোনা বাইরাস থেকে বাচার উপায়ের জন্য ধূমপায়ীদের ধুমপান থেকে বিরক্ত থাকতে বলেছেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য মন্ত্রণাল।
সামাজিক দূরত্বের কারনে করোনার ঝুঁকি কমাতে পারে?
বিশ্ব স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তথ্য মতে – সামাজিক ভাবে একে অপরের থেকে ৩ ফুট দূরে থাকতে বলেছেন।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আরো বলেন, এই দূরত্ব বজায় না রাখলে। করোনা ভাইরাস ঠেকাতে ব্যার্থ হবে।তাই হোম কোয়ারেন্ট থাকা অবস্থায় একে অপরের থেকে ৩ ফুট দূরত্ব থাকুন।
করোনা ভাইরাস কি?
করোনা ভাইরাস এমন একটা সংক্রমণ রোগ যা ছোয়াছে রোগের মতো আক্রান্ত করে।এই করোনা ভাইরাস সারা বিশ্বের ২০০ টির বেশি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।বিশ্ব ব্যাপি এই করোনা ভাইরাসে প্রান হানি হয়েছে ৩৬ হাজারের ও বেশি।
রোগের লক্ষণ কেমন?
জ্বর, কাশি, শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যাই মূলত প্রধান লক্ষণ। এটি ফুসফুসে আক্রমণ করে।সাধারনত শুষ্ক কাশি ও জ্বরের মাথ্যমেই শুরু হয়, উপসর্গ দেখা দেয়।পরে শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দেয়।
এই রকম আরো তথ্য পেতে আমাদের সাইটে থাকুন বাংলাব্লগারডটইনপো
অনেক ভালো হয়েছে। চালিয়ে যান।